আপনার প্রানাধিক প্রিয় মোবাইল টি সার্ভিস সেন্টারে দেওয়ার আগে নীচের লেখাটি পড়ার অনুরোধ রইলো।
আপনার মোবাইল সার্ভিস সেন্টারে দিয়ে কি ঠকে গেছেন বা ধরানো হয়েছে লম্বা বিল? তবে পরবর্তীতে মোবাইল সার্ভিসিংএ দেওয়ার আগে অবশ্যই নীচের কথা গুলো মনে রাখবেন। মাথায় রাখতে হবে আমাদের দেশে যে সার্ভিস সেন্টার আছে সেগুলোর বেশীর ভাগই অফিসিয়াল নয়। এগুলো authorised সার্ভিস সেন্টার। এই দুরকম সার্ভিস সেন্টার এর মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। অফিসিয়াল সার্ভিস সেন্টারে directly সার্ভিস গ্রাহক এর কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। অন্যদিকে authorised সার্ভিস সেন্টার গুলো কোম্পানী এর কাছে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করে এবং আপনি যখন এখানে কিছু সার্ভিসিং নিতে যান তাঁরা বিল কোম্পানীর কাছে পাঠায়। এক্ষেত্রে authorised সার্ভিস সেন্টার এর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে কথা ওঠে।
যেমন আপনি আপনার প্রিয় মোবাইলটা সারাতে নিয়ে গেলেন। ওরা কিন্তু কোনও না কোনও উপায়ে আপনার থেকে সেটা ঠিক করতে টাকা চাইবে ফোন টা warranty period এর মধ্যে থাকা সত্ত্বেও। কারণ তাঁরা শুধুমাত্র টাকা ইনকাম করতে বসেছে।
বা ধরুন আপনি আপনার ফোন টা সার্ভিস সেন্টার এ দিয়েছেন। তারা সেটাকে 1 মাস আটকে রাখলো। তো সেক্ষেত্রে করণীয় কী?
আপনি যে আপনার মোবাইল টা জমা দিচ্ছেন তার প্রমাণ যেনো আপনার কাছে থাকে। বিলে ফোন এর condition, কত GB RAM ব্যবহার হয়েছে, ফোন এর IMEI নাম্বার আর অবশ্যই সার্ভিস সেন্টারের সিল সব স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ থাকতে হবে।
আপনার মোবাইলে ওয়াটার damage আছে বলে যদি সার্ভিস দিতে অস্বীকার করা হয় তখন আপনি উপভোক্তা আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন। তবে উপভোক্তা আদালতে যাওয়ার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন যে সার্ভিস সেন্টারের সমস্যা নাকি কোম্পানী সত্যিই আপনার ফোনকে servicing করতে দিচ্ছে না ।
সেক্ষেত্রে আপনি টুইটারে আপনার সমস্যার কথা লিখে কোম্পানী কে ট্যাগ করতে পারেন। সাথে কোনো একজন ইউটিউবার কে ও ট্যাগ করে রাখুন। অবশ্যই কোম্পানী আপনাকে রিপ্লাই দেবে।
বিশদে জানার জন্য নীচের ভিডিও দেখে নিতে পারেন।
Social Media তে আসুন, আগে আপডেট পাবার জন্য ।
Facebook Page | : | |
Instagram Page | : | |
Youtube Link | : | |
Twitter | : | |
Telegram | : |
কোন মন্তব্য নেই